[English version has given below]
একদিন, ঘরে ঢুকে দেখি, মা কবুতরটা খুব হইচই করছে। ব্যাপারটা খেয়াল করে বুঝলাম তার বাচ্চা দু'টো (সাইজে বড় কবুতরের মতোই, খালি চিউ চিউ করে) তার নতুন পাড়া ডিম ভেংগে দিয়েছে। মা কবুতর রেগে তাড়া করেছে কিনা দেখেনি, কিন্তুবাচ্চা কবুতর দুটো এই প্রথম বারের মতোন দেখলাম বাসা থেকে উড়ে গেছে।
আর বাবা কবুতর খুব শান্ত ভাবে মা টাকে ঠান্ডা করার চেস্টা করছে। মাঝে মাঝে আস্তে আস্তেকি যেন বলে, আবার একটু গলায় ঠোট দিয়ে ঘসে দেয়, গা ঘেসে বসে।
দেখে এতো ভালো লাগলো, কি সুন্দর দুজন দুজনকে আগলে রাখে। বাসা বানানোর সময় দুজন মিলে খরকুটো কুড়িয়েছে, বাসা বানিয়েছে দুজন মিলে, ডিমে দুজনে পালা করে তা দিয়েছে (যদিও তা দেবার সময় বাবা পাখিটা একটু ঝটফট করতো), বাচ্চা হবার পর পালা করে খাবার আনতো। একজন বাচ্চা পাহাড়া দিতো আরেক জন খাবার খুজতে যেত। দুজনের মধ্যে কি চমৎকার বোঝাপড়া।
[০৫ ই এপ্রিল, ২০০৬]
One day, after returning home from office, I saw that mom pigeon is screaming very loudly. I take look to know what happen. What found is the kids of the pigeon (actually these kids grown like mom, only screams chiu chiu like kid) have broken down the new eggs. I didn't see whether the mom kick them out or not, but they for the first time fly out from the home.
The male pigeon is sitting very calm and trying to calm down the mom pigeon. He was saying something in low voice to the mom, sometimes giving massage on mom's neck with his lip, sitting very close with her like holding her.
I really like it's attitude, how beautifully they are taking care of each other. When they built the how both of them work together. They collected building materials together, they sit on the egg by maintaining a routine (though the male one wasn't stayed calm while sitting on the eggs), after having their kid they both brought food. While collecting food one always stays home and take care of babies.
I like the understanding between them......
No comments:
Post a Comment