মতিঝিল সরকারী বালক উচ্চ বিদ্যালয় আর মতিঝিল সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, পাশাপাশি দুটি স্কুল। মাঝে শুধু একটি দেয়াল. দুটি সরকারী স্কুল। তবে স্কুলের দারওয়ান থেকে শুরু করে হেড মিস্ট্রেস সবই আলাদা। একসাথে কোন অনুষ্ঠান হয়না. ফলে এক ব্যাচের ছাত্রীদের সাথে একই ব্যাচের ছাত্রদের কখনো দেখায় হয়না। কালে ভদ্রে কোন চিপাচাপা দিয়ে হয়তো দেখা যায় কোন কোন ছাত্র কানে ধরে দাড়িয়ে আছে, বা বারান্দায় নিল ডাওন হয়ে আছে. অথবা স্কুলের সামনের বইয়ের দোকানে দেখা হলে, বা গেটের সামনে দাড়িয়ে যদি কেউ দু:সাহস নিয়ে কথা বার্তা বলে থাকে.
এতকথা বলার একটাই মানে. আমরা আমাদের ব্যাচমেট ছেলেদের চিনিনা. এবার পুনর্মিলনীতে যখন বলা হলো ৯২ ব্যাচের সবাই এসো, একসাথে ছবি তোলা হবে. আমরা স্টেজ এর পাশে দাড়ালাম. তারপর স্টেজ খালি হলে আমরা দাড়ালাম এবং অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম, আমাদের সাথে কোনো ছেলে আসেনি। কি ব্যাচ রে বাবা, ছেলেরা কেউ আসলো না? সবাই মেয়েরা লাজুক হয়ে দাড়িয়ে ছবি তুললাম. সবেধন নীলমনি আমার ছেলে হাতে যা ছিল (খেলার বল) তাই উচু করে ধরে ইয়াআ বলে চিত্কার করলো। ফটো সেশনে বেশ খানিকটা সময় লাগল। আমরা এবার নেমে যাব. এমন সময় একদল ছেলের মাঝ থেকে একটি ছেলে এগিয়ে এসে আমাদের বলল. আপনারা একটু দাড়ান। আমরা ৯২ ব্যাচের ছেলে। একসাথে ছবি তুলবো।
খুশির চোটে আমাদের মধ্যে কেউ কেউ তখনি ছবি তুলতে দাড়িয়ে গেল. তখন ৯১ ব্যাচের ছবি তোলা হচ্ছে। কে খেয়াল করে, ওদের সাথে আমাদের ব্যাচের কিছু মেয়ে ছবি তুলে ফেলল. আমরা পিছন থেকে যতই ডাকাডাকি করিনা কেন. এরপর আমার সবাই ছেলে মেয়েরা দাড়ালাম আর ছবি তুললাম। ৩ দফা ছবি তোলার পর কিভাবে আমাদের ব্যাচকে ছবিতে চেনা যাবে এটা নিয়ে আমার যথেস্ট সন্দেহ আছে :)
এতকথা বলার একটাই মানে. আমরা আমাদের ব্যাচমেট ছেলেদের চিনিনা. এবার পুনর্মিলনীতে যখন বলা হলো ৯২ ব্যাচের সবাই এসো, একসাথে ছবি তোলা হবে. আমরা স্টেজ এর পাশে দাড়ালাম. তারপর স্টেজ খালি হলে আমরা দাড়ালাম এবং অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম, আমাদের সাথে কোনো ছেলে আসেনি। কি ব্যাচ রে বাবা, ছেলেরা কেউ আসলো না? সবাই মেয়েরা লাজুক হয়ে দাড়িয়ে ছবি তুললাম. সবেধন নীলমনি আমার ছেলে হাতে যা ছিল (খেলার বল) তাই উচু করে ধরে ইয়াআ বলে চিত্কার করলো। ফটো সেশনে বেশ খানিকটা সময় লাগল। আমরা এবার নেমে যাব. এমন সময় একদল ছেলের মাঝ থেকে একটি ছেলে এগিয়ে এসে আমাদের বলল. আপনারা একটু দাড়ান। আমরা ৯২ ব্যাচের ছেলে। একসাথে ছবি তুলবো।
খুশির চোটে আমাদের মধ্যে কেউ কেউ তখনি ছবি তুলতে দাড়িয়ে গেল. তখন ৯১ ব্যাচের ছবি তোলা হচ্ছে। কে খেয়াল করে, ওদের সাথে আমাদের ব্যাচের কিছু মেয়ে ছবি তুলে ফেলল. আমরা পিছন থেকে যতই ডাকাডাকি করিনা কেন. এরপর আমার সবাই ছেলে মেয়েরা দাড়ালাম আর ছবি তুললাম। ৩ দফা ছবি তোলার পর কিভাবে আমাদের ব্যাচকে ছবিতে চেনা যাবে এটা নিয়ে আমার যথেস্ট সন্দেহ আছে :)
No comments:
Post a Comment